কোম্পানীগঞ্জবাসীকে বাঁচাতেই মাঠে রয়েছি : আব্দুল কাদের মির্জা

FB_IMG_1561044795632.jpg

কোভিড ১৯ করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে সারা দেশের ন্যায় কোম্পানীগঞ্জও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বর্তমান কোম্পানীগঞ্জ রেড জোনে রয়েছে। কোম্পানীগঞ্জবাসীকে করোনা সংক্রামন থেকে বাঁচাতে শুরু থেকে মাঠে থেকে লড়াই করেছেন কোম্পানীগঞ্জ আওয়ামীলীগের অভিভাবক বসুরহাট পৌর মেয়র আব্দুল কাদের মির্জা। করোনা দূর্যোগকালে কর্মহীন মানুষের পাশে যে ভাবে দাঁড়িয়েছেন আব্দুল কাদের মির্জা এটি আজীবন মনে রাখবেন কোম্পানীগঞ্জবাসী।

আব্দুল কাদের মির্জার অবাদ বিচরণে অনেকেই এ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করছেন। তবে তিনি বলেন,  এ অবস্থায় নিরাপদে থেকে এবং সঠিকভাবে মোকাবিলা করে কোম্পানীগঞ্জে আমার প্রিয় মানুষ গুলোকে বাঁচিয়ে রাখতে আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। তাদেরকে বাঁচাতেই আমি আমার এ ক্ষুদ্র চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

ব্যক্তিগতভাবে আলাপকালে নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার জনপ্রিয় ও জননন্দিত মেয়র আব্দুল কাদের মির্জা এ কথা গুলো বলেন।

তিনি বলেন, সরকারি তথ্যমতে দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় ৮ মার্চ। মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকে এ সংক্রমণ বাড়তে থাকতে। সেই থেকে আমি আমার পৌরসভার কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে নিয়ে চেষ্টা করে যাচ্চি সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার জন্য। পাশাপাশি সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের পক্ষ থেকে দেয়া নগদ অর্থ ও খাদ্য সহায়তা গরীব মানুষের মাঝে সুষম বন্টন করে তাদের পাশে থেকেছি। এছাড়া আমার ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে, দলীয়ভাবে ও সামাজিকভাবে ব্যপক খাদ্য সহায়তা দিয়েছি। যাতে করে এ উপজেলার কোন মানুষ কষ্ট না করে। যার ফলে কিছুটা হলেও আমরা রক্ষা পেয়ে জেলার অন্যন্য উপজেলার চাইতে আমরা অনেকটা নিরাপদ আছি।

মেয়র আব্দুল কাদের মির্জা বলেন, উপজেলার বৃহত্তর স্বার্থে আমাকে এ কাজগুলো করতে হচ্ছে। রাজনীতি করতে হলে এবং নেতৃত্ব দিতে হলে কঠিন সময়েও জনগনের পাশে থাকত হয়। আমি আমার দায়িত্ববোধ থেকে সেটিই করার চেষ্টা করছি। আশা করছি সকলের সমর্থন ও সহযোগীতা অব্যাহত থাকবে।

এদিকে মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার এ কর্মকান্ডকে সাধুবাদ জানিয়ে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার নেতৃবৃন্দ বলেন, করোনার সূচনালগ্ন থেকে উপজেলার কাণ্ডারি হয়ে লড়ে যাচ্ছেন কোম্পানীগঞ্জের এ শীর্ষ নেতা। উনার একক চেষ্টায় আজো নিরাপদে আছে সাধারণ মানুষ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top